Indian Economy – Money Supply – ইকনমির কন্সেপ্ট – W.B.C.S. Examination.
By Dipayan Ganguly, WBCS Gr A
কথায় বলে Money হ্যায় তো Honey হ্যায়। Money নাই তো নিজের বৌ ও আপন নাই। কিন্তু এই Money কয় প্রকার হয়? মানুষের মানিব্যাগ যেমন মোটা হয়, পাতলা হয় আবার সিন্দুকে জমিয়ে ধূপকাঠি দিয়ে পুজো করা হয়, ইকনমির ভাষাতেও Money কে broad money, narrow money এবং reserve money তে ভাগ করা হয়। Money থাকে কার কাছে? আম আদমির কাছে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এবং সরকারের কাছে।Continue Reading Indian Economy – Money Supply – ইকনমির কন্সেপ্ট – W.B.C.S. Examination.
তাহলে Money Supply কাকে বলে? ওই যে Money টা আম আদমির ট্যাঁকে থাকে। আম আদমির ট্যাঁকের টাকা বলতে? সারাদিনের খাটুনি সেরে বাড়ি ফিরে বৌ এর পদতলে লুটিয়ে পড়া চাকুরিজীবি, ব্যবসায়ী মানুষের টাকা + কোম্পানির কোষাগারের টাকা + বিভিন্ন সংস্থার উন্নতিপ্রকল্পে খরচের টাকা। কারণ এই টাকারই circulation হয় অর্থনীতিতে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা সরকারের সিন্দুকের টাকাতে তো পড়ে পড়ে জং ধরে। পাতি বাংলায়, বায়ুর circulation কে যেমন বাতাস বলে, তেমনি যে টাকার circulation হয় তাকেই Money Supply বলে।
এই টাকা বাজারে রঙচঙে নোট ও চিল্লারের আকারে দেখতে পাওয়া যায়। সেভিংস ব্যাঙ্ক অথবা ফিক্সড ডিপোজিটে দেখা যায়, পোস্ট অফিসে গরিবের রাখা স্বল্প সঞ্চয়ে দেখা যায়।
Monetary Aggregates কি?
রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ভাষায় Money Supply এর তিনটি প্রধান ভাগ আছে। এদেরকে Monetary Aggregate বলা হয়।
১) Narrow Money (M1)
পাবলিকের টাকার দুটি অংশ— Currency Component যা নোট এবং চিল্লারের আকারে থাকে , এবং Demand Deposit Component যা ব্যাঙ্কে রাখা থাকে এবং সময়মতো চেক বা এটিএম দিয়ে তুলে নেওয়া যেতে পারে। এই দুইয়ের সমষ্টিকে বলা হয় Narrow Money (M1)
কাজেই M1 = Currency with public + Demand Deposit in Bank
এর সাথে যখন পোস্ট অফিসে জমানো টাকা যোগ করা হল তখন তাকে বলা হল M2
অর্থাৎ M2 = M1 + Post Office Savings
কাজেই ব্যাঙ্ক পর্যন্ত সব এক নম্বরি, আর পোস্ট অফিসে ঢুকলেই দু নম্বরী।
২) Broad Money (M3)
Narrow Money তো সবচাইতে liquid, হাতে নোট না থাকলেও কার্ড ঢুকিয়ে বের করে নাও। কিন্তু সব টাকা তো আর কার্ডের মাধ্যমে বের করা যায় না। ফিক্সড বা টাইম ডিপোজিটের সময় কি এটিএম কার্ড দেয়? নয় তো। কাজেই এই সলিড টাকার হিসাবের কি হবে? এটাকে Narrow Money এর সাথে যোগ করে দাও। তাহলে কি পাব? Broad Money (M3)
অর্থাৎ
M3= M1 + Time Deposits with banks
এর সাথে যদি পোস্ট অফিসের সব টাকা যোগ করি , তাহলে আমরা পেয়ে যাব M4
অর্থাৎ M4 = M3 + All deposits with Post Office
মনে রাখ, পোস্ট অফিসের সমস্ত টাকা যখন হিসাবের মধ্যে ধরা হবে, তখন M এর পাশে জোড় সংখ্যা দাঁড়াবে। যেমন M2, M4 ।
কিন্তু M1 কে Narrow এবং M3 কে Broad কেনো বলছি? M2, M4 এর কোনো নাম দিলাম না কেন? যেহেতু M2, M4 এর মধ্যে পোস্ট অফিসের টাকা রয়েছে, আর পোস্ট অফিস তো অর্থনীতির অনাথ শিশু , তাই রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এটাকে একেবারেই পাত্তা দেয় না।
তা, এদের মধ্যে সবথেকে liquid কে? M1, কারণ খুব সহজে একে টাকায় ভাঙিয়ে নেওয়া যায়। এবং সবথেকে কম liquid হল M4 যাকে সহজে ভাঙানো যায় না। কাজেই liquidity এর বিচারে, M1>M2>M3>M4 হল সঠিক পরিচয়।
৩) Reserve Money (M0)
এতক্ষণ অবধি circulation হওয়া টাকার এর কথা বলছিলাম। কিন্তু যার দমে এই circulation হচ্ছে, অর্থাৎ টাকার এই ভীতকে বলা হয় Monetary Base অথবা Reserve Money । এটাকে High Powered Money ও বলা হয়। পাতি বাংলায়, এটাই হল অর্থনীতির সমস্ত টাকা যার ঘাড়ে চড়ে ফুটানি করা হয়, যেমন চ্যাংড়া ছোঁড়া বাপের পয়সায় পরের হবু বৌ কে বাইকে চড়িয়ে নিজে হিরো সাজে।
আম আদমির কাছে যেমন রিজার্ভ থাকে, তেমনি ব্যাঙ্কের কাছেও রিজার্ভ টাকা থাকে— Required Reserves এবং Excess Reserves
যে টাকা ব্যাঙ্ককে RBI এর কাছে সেলামি দিতে জমা রাখতে হয়, অর্থাৎ CRR, SLR এর টাকা কে বলে Required Reserves।
সেলামি দেওয়ার পরে ব্যাঙ্কের কাছে যে টাকা অবশিষ্ট থাকে সিন্দুকে ঢোকানোর জন্য, তাকে বলে Excess Reserves। এগুলি আর কিছু নয়, পাবলিক যা টাকা চেক বা কার্ড দিয়ে তুলে নেয়, সেই টাকা এই Excess Reserves থেকেই মেটানো হয়।
কাজেই M0 = Currency in Circulation + Cash Reserves of the banks held with themselves +Cash Reserves of the Banks held with RBI + Other deposits with RBI.
Please subscribe here to get all future updates on this post/page/category/website