• Home /Exam Details (QP Included) / Preliminary Exam / Indian Polity & Economy / Wholesale Price Index (WPI) – Important Concept Of Economy – W.B.C.S. Exam.
  • Wholesale Price Index (WPI) – Important Concept Of Economy – W.B.C.S. Exam.
    Posted on June 16th, 2020 in Indian Polity & Economy
    Tags: , ,

    Wholesale Price Index (WPI) – Important Concept Of Economy – W.B.C.S. Exam.

    By Dipayan Ganguly, WBCS Gr A

    মুদ্রাস্ফীতি হল অর্থনীতির একটা বড় অধ্যায়, এর ওপর নির্ভর করে সরকারের আর্থিক নীতি ও নানারকম পরিকল্পনা। মুদ্রাস্ফীতি আয়ত্তের বাইরে চলে যাওয়ার দরুন মন্ত্রীরা গদিচ্যুত হয়েছেন- এমন দৃষ্টান্তও আছে। কাজেই মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ যে কোনো সরকারের কাছে মাথাব্যথার উৎস বটে। তা একে নিয়ন্ত্রণ করা যায় কি করে? এর জন্য জানতে হবে একে পরিমাপ করার পদ্ধতি। কারণ – What can be measured can be improved.Continue Reading Wholesale Price Index (WPI) – Important Concept Of Economy – W.B.C.S. Exam.

    মুদ্রাস্ফীতি পরিমাপ করার অনেক পদ্ধতি আছে। সেই পদ্ধতিতে সূচক তৈরি করা হয়েছে। WPI, CPI, SPI- এই সবই হল এইরকম সূচক। এর মধ্যে WPI বা Wholesale price index সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এর ভিত্তিতেই সরকার তার আর্থিক নীতির চালনা করে।

    তা Wholesale কেন? কারণ Wholesale বা পাইকারি দরে অনেকগুলি দ্রব্য একসাথে কেনাবেচা হয় কিছু ছাড় দিয়ে। যেহেতু সরকারের নীতিগুলি Macroeconomics এর বিষয়বস্তু, সেহেতু গণনা করার সময় গাদাগাদা দ্রব্যাদি নিয়েই করতে হবে বৈকি। নয়তো দিন আনি দিন খাই এর মতন ২৫০ গ্রাম চাল অথবা ৫০ গ্রাম তেলের দাম ধরে হিসাব করব না কি!

    যাই হোক, এই পাইকারির বাজারে ৬৭৬ টি দ্রব্য, যার মধ্যে ১০২ টি Primary articles ও বাকি ৫৫৫ টি Manufactured products এর দামের হেরফের নিয়ে এই সূচকটি তৈরি করা হয়। এই সূচকের ভিত্তিতে মুদ্রাস্ফীতির পরিমাপকে headline inflation বলে। এটার পরিমাপ করে Department of Industrial policy and promotion (DIPP)

    Base year কাকে বলে?

    যে বছরের সাপেক্ষে চলতি বছরে বাজারে জিনিসপত্রের মুল্যবৃদ্ধির হারের হিসাব কষা হয় তাকে Base year বলে। গতবছর অবধি ২০০৪ ছিল Base year, এর পরে ২০১১/১২ কে Base year হিসাবে বেছে নেওয়া হয়।
    কিন্তু ২০০৪ অথবা ২০১১/১২ কেন? কারণ এই বছর গুলিতে অতিরিক্ত বন্যা অথবা খরা হয়নি যে কারণে জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই বছর গুলি কমবেশি শান্ত ছিল , আর আমরা জানি যে শান্ত ও বাধ্য ছেলের সাথেই দুষ্টু ছেলেদের তুলনা করা হয়।
    ২০০৯ অবধি প্রতি সপ্তাহে এই মুদ্রাস্ফীতির হিসাব কষা হত। কিন্তু ৫২ সপ্তাহ ধরে এক রকম হিসাব কষা বড়ই বিরক্তিকর, তাই আজকাল মাসে একবার করেই কষা হয়।

    তা এই পদ্ধতির আওয়ায় কি কি পড়ে না?

    পরিষেবা এর আওতাভুক্ত নয়। অর্থাৎ শিক্ষা, স্বাস্থ্য , পরিবহন ক্ষেত্রে কত কি দাম বাড়ল তার হিসাব এখানে হয় না। কারণ এই সব তো আর পাইকারি বাজারে কেজি দরে পাওয়া যায় না। এ ছাড়াও Unorganised sector , যা দেশের মোট উৎপাদনের ৩৫ শতাংশ ঘাড়ে বহন করে, তার হিসাব কষা হয় না। অর্থাৎ অগোছালো হিসাব কষার সময় কেউকেটাদের কাছে নেই।

    Please subscribe here to get all future updates on this post/page/category/website

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

     WBCS Foundation Course Classroom Online 2024 2025 WBCS Preliminary Exam Mock Test WBCS Main Exam Mock Test WBCS Main Language Bengali English Nepali Hindi Descriptive Paper